চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে লেনদেনের পরিমাণ আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। লেনদেন বেড়েছে ৪২ দমমিক ৩৫ শতাংশ। তবে পুঁজিবাজারে মূলধন পরিমাণ কমেছে ১ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকা। কমেছে সব ধরনের সূচক।
সিকিউরিটিজ হাউজগুলোতে বিক্রেতার চাপ বেশি ছিল। যা কোম্পানির শেয়ার দরের উত্থান তুলনায় পতন ৭ দশমিক ৮৩ গুন বেশি।
স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্র মতে, গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৪৯ হাজার ৬৭৬ কোটি ৬২ লাখ টাকায়। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছিল ৭ লাখ ৫১ হাজার ৩৪৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকায়। এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ৮৬৯ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩৬ কোটি ৫২ লাখ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ২৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা বা ৪২ দমমিক ৩৫ শতাংশ। তালিকাভুক্ত ২০৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। এর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১২টির, দর কমেছে ৯৪টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১০১টি কোম্পানির।
সব ধরনের সূচক পতনে লেনদেন শেষ হয়। এক সপ্তাহে ব্যবধানে প্রধান সূচক সিএএসপিআই দশমিক ৫০ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৩৩৪ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই৫০ সূচক দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ, সিএসই৩০ সূচক দশমিক ১৬ শতাংশ, সিএসইসিএক্স সূচক দশমিক ৫১ শতাংশ এবং সিএসইআই সূচক দশমিক ৬৩ শতাংশ কমে দাঁড়ায় যথাক্রমে ১ হাজার ৩২৫ দশমিক ৩৫ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ২৯৮ দশমিক ২৩ পয়েন্টে, ১০ হাজার ৯৯০ দশমিক ১৭ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ১৫৭ দশমিক ৪৫ পয়েন্টে।