ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বস্ত্রখাত ও বস্ত্রশিল্প বিকাশের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। তার প্রত্যক্ষ নির্দেশনা ও অনুপ্রেরণায় বস্ত্রখাতে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন ও বিকাশ ঘটেছে।

বুধবার (১ মার্চ) বিকেলে বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে ১৯ তম ঢাকা আন্তর্জাতিক ফেব্রিক শো-২০২৩ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপায়ণের লক্ষ্যে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে শিল্পসমৃদ্ধ উন্নত সোনার বাংলা গড়ার পথে অগ্রসর হচ্ছেন। এ লক্ষ্যে তিনি রূপকল্প ঘোষণা করে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির কাঙ্খিত গন্তব্যে নিয়ে যেতে নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, করোনা মহামারির সময়ে প্রধানমন্ত্রী বস্ত্রখাতসহ সব ব্যবসায়ীদের মাঝে আর্থিক প্রণোদনা ঘোষণা করেন। পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিল্পপ্রতিষ্ঠান খুলে রাখার পক্ষে সাহসিক সিদ্ধান্ত নেন, ফলে বিশ্বব্যাপী বেশ অর্থনৈতিক মন্দার সময়ও দেশের প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে। করোনা মহামারির সময়ে প্রধানমন্ত্রীর সঠিক ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্তের কারণেই দেশ এক মহাবিপর্যয় কাটিয়ে উন্নত বিশ্বের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

মন্ত্রী, ব্যবসায়ীদের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মাথায় রেখে নতুন নতুন পণ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, পণ্য বহুমুখীকরণ, রপ্তানির বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এধরনের প্রদর্শনী বারবার আয়োজনের ওপর গুরুত্ব দিতে বলেন।

এ সময় ঢাকায় নিযুক্ত চীনের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর সং ইয়াং, বিজেএমইএ এর সহ-সভাপতি শহীদুল আজিম, বিকেএমইএ এর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতিমসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। বলেন, আমরা বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। পরে ব্যাটারির গলির এক নম্বর গেটের সামনে ওই বৃদ্ধাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাই। পরে আমরা তার সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক মর্গে পাঠিয়েছি।

তিনি বলেন, আমরা আশপাশের লোকমুখে জানতে পারি তিনি ভবঘুরে ছিলেন। আমরা তার পরিচয় জানতে পারিনি। প্রযুক্তি সহায়তায় আমরা তার পরিচয় জানার চেষ্টা করছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন...