

ঢাকায় গার্মেন্টসকর্মী রুবেল হত্যার ঘটনায় ক্রিকেটার ও সাবেক সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) পুলিশের কমিশনার মো. মাইনুল হাসান বলেন, যেকোনো মামলায় অপরাধীর ইনভলমেন্ট থাকে। তারা হয়ত অপরাধ সংগঠনে বিভিন্নভাবে সহায়তা করেছেন। অনেকেই অর্থ, পরামর্শ ও মিডিয়াতে উসনিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। যেকোনো মামলাতেই আইন অনুযায়ী এভিডেন্স (সাক্ষ্যপ্রমাণ) সংগ্রহ করা হবে৷ মামলা তদন্তে এভিডেন্স অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
শনিবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার রাজধানীর আদাবর থানায় রুবেল হত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে সাকিব আল হাসান ও চিত্রনায়ক ফেরদৌসের বিরুদ্ধে হত্যামামলা দায়ের করা হয়। যদিও সাকিব আল হাসান জুলাইয়ের শুরু থেকেই বাংলাদেশের বাইরে রয়েছেন।
কিছু অপেশাদার পুলিশ কর্মকর্তার কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে এবং তাদের নির্দেশ পালন করতে গিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইতিমধ্যে কিছু পুলিশের নামে মামলা হয়েছে। আইনি ব্যবস্থা একটি চলমান প্রক্রিয়া। তুলনামূলক সময় লাগতে পারে। বিভাগীয় ব্যবস্থার বিষয়টি চলমান।
যেসব অপেশাদার পুলিশ সদস্যরা গ্রেফতার হয়নি তারা এখন পলাতক কি না, জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার মাইনুল হাসান বলেন, তাদের বিষয়ে এখনো আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত নেই।