ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪

সাম্প্রতিক সময়ে মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কোরআনের কয়েকটি কপি পোড়ান সুইডেন ও ডেনমার্কের ইসলামবিরোধী অ্যাক্টিভিস্টরা৷ এই ঘটনার পর বিশ্বের অনেক মুসলিম ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন৷

এই অবস্থায় সুইডেনের নিরাপত্তা বাহিনী দেশটির নিরাপত্তা সতর্কতা তিন থেকে চারে উন্নীত করেছে- যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্তর৷ কোরআন পোড়ানোর ঘটনার পর কয়েকটি পরিকল্পিত হামলা ঠেকানো হয়েছে বলেও জানিয়েছে সুইডেন৷

এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন সুইডেনের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান শার্লোটে ফন এসেন বলেন, নিরাপত্তা সতর্কতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত একটি ঘটনার প্রেক্ষিতে নেয়া হয়নি, কারণ আমরা জানি হেজবুল্লাহ, আল-শাবাব ও আল-কায়েদা তাদের সমর্থকদের সুইডেনের বিরুদ্ধে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে৷

দেশটির প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন জানান, পরিকল্পিত হামলা চিহ্নিত ও বন্ধ করার পর সুইডেনে এবং সুইডেনের বাইরে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ তবে ঐসব সম্ভাব্য হামলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেননি তিনি৷ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি, অনেক সুইডিশ ভয়ে আছেন৷ কিন্তু আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাপন চালিয়ে যেতে হবে৷’

এদিকে, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র তাদের নাগরিকদের সুইডেন যাওয়ার বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছে৷

২০১৭ সালে সুইডেনের একটি ব্যস্ত সড়কের পাশের ফুটপাথে ট্রাক তুলে দিয়েছিলেন এক উজবেক অভিবাসী৷ এতে পাঁচজন নিহত হন৷ হামলাকারী ইসলামিক স্টেটের সমর্থক ছিলেন৷ সাম্প্রতিক সময়ে সুইডেনে এটিই ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা৷

ইরানের সুপ্রিম নেতা আয়াতোল্লাহ আলি খামেনেই কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় দায়ীদের কঠোর শাস্তি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন৷ তিনি বলেন, সুইডেন মুসলিম বিশ্বের বিরুদ্ধে যুদ্ধের মনোভাবে আছে৷

এদিকে, সুইডেন ও ডেনমার্কের সরকার কোরআন পোড়ানোর ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এটি বন্ধ করার জন্য নতুন আইন তৈরির বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে৷

সুইডেনে গত এক মাসে অন্তত তিনবার কোরআন পোড়ানোর পেছনে ছিলেন ইরাকি শরণার্থী সালওয়ান মোমিকা৷ তিনি ইসলামের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করতে চান এবং কোরানের উপর নিষেধাজ্ঞা চান৷ একই সময়ে ডেনমার্কে ড্যানিশ প্যাট্রিয়টস নামের একটি চরম ডানপন্থি গোষ্ঠী মুসলিম-বিরোধী বিক্ষোভের সংখ্যা বাড়িয়েছে৷ সূত্র: ডিডাব্লিউ, রয়টার্

সুইডেন ও ডেনমার্কের ইসলামবিরোধী অ্যাক্টিভিস্টরা সাম্প্রতিক সময়ে মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কোরআনের কয়েকটি কপি পোড়ান৷ এই ঘটনার পর বিশ্বের অনেক মুসলিম ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন৷

এই অবস্থায় সুইডেনের নিরাপত্তা বাহিনী দেশটির নিরাপত্তা সতর্কতা তিন থেকে চারে উন্নীত করেছে- যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্তর৷ কোরআন পোড়ানোর ঘটনার পর কয়েকটি পরিকল্পিত হামলা ঠেকানো হয়েছে বলেও জানিয়েছে সুইডেন৷

এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন সুইডেনের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান শার্লোটে ফন এসেন বলেন, নিরাপত্তা সতর্কতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত একটি ঘটনার প্রেক্ষিতে নেয়া হয়নি, কারণ আমরা জানি হেজবুল্লাহ, আল-শাবাব ও আল-কায়েদা তাদের সমর্থকদের সুইডেনের বিরুদ্ধে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে৷

দেশটির প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন জানান, পরিকল্পিত হামলা চিহ্নিত ও বন্ধ করার পর সুইডেনে এবং সুইডেনের বাইরে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ তবে ঐসব সম্ভাব্য হামলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেননি তিনি৷ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি, অনেক সুইডিশ ভয়ে আছেন৷ কিন্তু আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাপন চালিয়ে যেতে হবে৷’

এদিকে, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র তাদের নাগরিকদের সুইডেন যাওয়ার বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছে৷

২০১৭ সালে সুইডেনের একটি ব্যস্ত সড়কের পাশের ফুটপাথে ট্রাক তুলে দিয়েছিলেন এক উজবেক অভিবাসী৷ এতে পাঁচজন নিহত হন৷ হামলাকারী ইসলামিক স্টেটের সমর্থক ছিলেন৷ সাম্প্রতিক সময়ে সুইডেনে এটিই ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা৷

ইরানের সুপ্রিম নেতা আয়াতোল্লাহ আলি খামেনেই কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় দায়ীদের কঠোর শাস্তি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন৷ তিনি বলেন, সুইডেন মুসলিম বিশ্বের বিরুদ্ধে যুদ্ধের মনোভাবে আছে৷

এদিকে, সুইডেন ও ডেনমার্কের সরকার কোরআন পোড়ানোর ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এটি বন্ধ করার জন্য নতুন আইন তৈরির বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে৷

সুইডেনে গত এক মাসে অন্তত তিনবার কোরআন পোড়ানোর পেছনে ছিলেন ইরাকি শরণার্থী সালওয়ান মোমিকা৷ তিনি ইসলামের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করতে চান এবং কোরানের উপর নিষেধাজ্ঞা চান৷ একই সময়ে ডেনমার্কে ড্যানিশ প্যাট্রিয়টস নামের একটি চরম ডানপন্থি গোষ্ঠী মুসলিম-বিরোধী বিক্ষোভের সংখ্যা বাড়িয়েছে৷ সূত্র: ডিডাব্লিউ, রয়টার্স

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন...