গতকাল রোববার আজারবাইজানের সীমান্তের কাছে দুটি বাঁধ উদ্বোধন করেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। এরপর হেলিকপ্টারে ইরানের উত্তর-পশ্চিমে তাবরিজ শহরের দিকে যাচ্ছিলেন তিনি। সেখানেই হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত হন।
তাবরিজ থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হেলিকপ্টারটি; কিন্তু ভারি কুয়াশা থাকায় অনুসন্ধান অভিযান চালানো কঠিন হয়ে পড়ে।
বছরের পর বছর নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরানের এয়ারক্র্যাফটগুলো অনিরাপদ হয়ে পড়ে। কারণ, তারা স্পেয়ার পার্টস্ (খুচরা যন্ত্রাংশ) বা এয়ারফ্রেম (নতুন কাঠামো) পেতো না।
বিবিসির আন্তর্জাতিক সম্পাদক জেরেমি বোয়েন বলেছেন, ১৯৯০ সালে ইরানে একটি বড় ধরনের ভূমিকম্পের খবর সংগ্রহ করতে গিয়েছিলাম। সেই সফরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা পুরাতন একটি হেলিকপ্টার ব্যবহার করেছিলাম। কিছুদিন পর জানলাম, সেই হেলিকপ্টারটি সব আরোহীসহ বিধ্বস্ত হয়েছে।
২০২১ সাল থেকে ক্ষমতায় ছিলেন ইবরাহিম রাইসি। তার সময়ে ইরানের অভ্যন্তরে কঠোর পদক্ষেপ চালানো হয়।