![](https://thebiz24.com/wp-content/uploads/2024/07/552-202312111926151-20240729212144.jpg)
![](https://thebiz24.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে গত ১৭ জুলাই মধ্যরাত থেকে মোবাইলে ফোরজি নেটওয়ার্ক বন্ধ হয়ে যায়। তখন থেকে সব অপারেটরের থ্রিজি ও ফোরজি ইন্টারনেট সেবা বন্ধ ছিল। পরদিন ১৮ জুলাই রাত থেকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবাও বন্ধ হয়ে যায়। এ অবস্থার মধ্যে ২৩ জুলাই রাত থেকে সীমিত পরিসরে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু হয়। আর গতকাল রোববার চালু হয় মোবাইল ইন্টারনেট।
চালুর পর ইন্টারনেটের ধীরগতি থাকলেও সময়ের সঙ্গে তা অনেকটাই ঠিক হয়ে যায়। তবে সোমবার দুপুর থেকে ফের ধীরগতিতে চলছে ব্রডব্যান্ড সেবা। মোবাইল ইন্টারনেটেও একই অবস্থা দেখা যায়।
সোমবার ইন্টারনেটের ধীরগতির কারণ জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন আহমেদ।
তিনি বলেন, ইন্টারনেট সার্ভিস চালুর পর গুগলের ক্যাশ সার্ভিস, অর্থাৎ গুগল বা গুগল রিলেটেড জিমেইল, ইউটিউব; এগুলো বন্ধ ছিল। এসব সার্ভার আপডেট হতে ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন পড়ে। এতে প্রধান আন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইথে চাপ পড়েছে।
তিনি আরও বলেন, ফেসবুকসহ যেসব সার্ভিস বন্ধ রয়েছে, সেগুলো ভিপিএন দিয়ে চালাচ্ছেন অনেক গ্রাহক। যার কারণে আন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইথে প্রচুর চাপ পড়েছে। এ কারণে মোবাইল ইন্টারনেটে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে।
অপরদিকে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বাভাবিক সময়ে এই সার্ভারগুলো ঠিক হতে ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে এ সমস্যা ঠিক হয়ে যাবে।