স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেছেন, গণঅভ্যুত্থানে অনেক ছাত্র-জনতা আহত হয়েছেন। অনেকে দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন, পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন। আহতদের যথাযথ চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার এবং বিকেন্দ্রীকরণে কাজ করছে মন্ত্রণালয়।
বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেতো রিংলির সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। বুধবার সকাল ১০টার দিকে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে সাম্প্রতিক বন্যা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য বিভাগের কাজ সম্পর্কে রাষ্ট্রদূতকে জানানো হয়।
সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত বলেন, এই অন্তবর্তীকালীন সরকারের ওপর সবার অনেক প্রত্যাশা। বর্তমান প্রেক্ষাপটে সুইজারল্যান্ড বাংলাদেশকে আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করতে চায়। বাংলাদেশে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা এবং তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা শক্তিশালী হলে সেটা বাংলাদেশের জনগণের জন্য সুফল বয়ে আনবে। আইটি খাতসহ বিভিন্ন পর্যায়ে বাংলাদেশের অপরিমেয় সম্ভাবনা আছে।
তিনি বলেন, সুইজারল্যান্ড এবং বাংলাদেশের ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক বিদ্যমান। সুইজারল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের এ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং সমর্থন অব্যাহত থাকবে।
এ সময় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নার্গিস খানম উপস্থিত ছিলেন।