নভেম্বর ৮, ২০২৪

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে। নির্বাচনে তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।

রোববার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, আমাদের আগের সবগুলো জাতীয় নির্বাচনেই সেনাবাহিনী মোতায়েন হয়েছিল। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না। সেটাই তিনি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল) বলেছেন।

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত মোতায়েন করা হয়েছিল স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে। সেসময় সেনাবাহিনীর (প্রতি প্লাটুনে ৩০ জন) ৩৮৯টি উপজেলায় ৪১৪ প্লাটুন, নৌবাহিনীর ১৮টি উপজেলায় ৪৮ প্লাটুন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছিল।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনেও সশস্ত্র বাহিনীর ৫০ হাজার সদস্য নিয়োজিত ছিল স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে।

সশস্ত্র বাহিনীকে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দেওয়ার লক্ষে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার আইনের অধীনে এর আগের দুই নির্বাচনে নামানো হয়েছিল। এর আগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অংশ হিসেবে নিয়োজিত করা হয়েছিল সশস্ত্র বাহিনীকে। তবে ২০০৯ সালে আইন সংশোধন করে সশস্ত্র বাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সজ্ঞা থেকে আলাদা করা হয়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন...