সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৪

মিয়ানমারে টাইফুন ইয়াগির প্রভাবে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে এখন পর্যন্ত ২২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নিখোঁজ রয়েছে আরও ৭৭ জন। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।

মাত্র একদিন আগেই মৃতের সংখ্যা ১১৩ বলে জানানো হয়। এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বন্যায় প্রায় দুই লাখ ৬০ হাজার হেক্টর (৬ লাখ ৪০ হাজার একর) জমির ধান এবং অন্যান্য ফসল নষ্ট হয়েছে। বন্যার কারণে ৩ লাখ ২০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে হয়েছে।

চলতি বছরে এশিয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ছিল ইয়াগি। এ মাসের শুরুর দিকে ভিয়েতনাম, লাওস, চীন এবং ফিলিপাইনে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায় এই সুপার টাইফুন।

মিয়ানমারে প্রবেশেই আগেই ইয়াগির আঘাতে অন্তত ২৮৭ জনের মৃত্যু হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়। টাইফুনটি উত্তর ভিয়েতনামে প্রবেশ করার পর একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় নিম্নচাপে পরিণত হয়। তবে এর প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াজুড়ে প্রবল বৃষ্টিপাত এবং ভূমিধস অব্যাহত রয়েছে।

মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত দেশটিতে অন্তত ৩৭৫টি স্কুল, একটি মঠসহ প্রায় ৬৬ হাজার ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। বন্যায় ভেসে গেছে কয়েক মাইল রাস্তা এবং অন্যান্য অবকাঠামো।

টাইফুনটি উত্তর ভিয়েতনামে প্রবেশ করার পর একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় নিম্নচাপে পরিণত হয়। তবে এর প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াজুড়ে প্রবল বৃষ্টিপাত এবং ভূমিধস অব্যাহত রয়েছে।

মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত দেশটিতে অন্তত ৩৭৫টি স্কুল, একটি মঠসহ প্রায় ৬৬ হাজার ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। বন্যায় ভেসে গেছে কয়েক মাইল রাস্তা এবং অন্যান্য অবকাঠামো।

কয়েকটি মহলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের প্রকৃত সংখ্যা সরকারি পরিসংখ্যানের চেয়েও অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম রেডিও ফ্রি এশিয়ার খবরে বলা হয়েছে, মিয়ানমারে অন্তত ১৬০ জন নিহত হয়েছেন।

ক্ষমতাসীন জান্তার অনুগত সামাজিক মাধ্যমের অ্যাকাউন্টগুলোতে দাবি করা হচ্ছে, কেবল মান্দালয় অঞ্চলেই ২৩০ জন প্রাণ

হারিয়েছেন।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *