

বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত আরও দুই লাখ ৩১ হাজার ৮৪০ পিস মুরগির ডিম আমদানি করা হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাত ৯ টার দিকে এই ডিম পৌঁছেছে বাংলাদেশে। ঘাটতি পূরণে সরকারি ঘোষণার ডিম পর্যায়ক্রমে আমদানি করা হবে।
আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হাইড্রো ল্যান্ড সলুশনের প্রতিনিধি শাহ আলম বলেন, দুই মাসের মধ্যে ৫০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত মাসের ১০ সেপ্টেম্বর এর সময়সীমা শেষ হয়ে যায়। এর মধ্যে মাত্র দুটি চালানে প্রায় তিন লাখ ডিম আমদানির সুযোগ হয়। পরে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আরও দুই মাসের সময় বাড়ায় মন্ত্রণালয়। যেটি নভেম্বরে শেষ হবে। তিনি আরও বলেন, ভারত থেকে প্রতিটি ডিম কেনা হয়েছে ৫ টাকা ৭০ পয়সা দরে। যদিও ডিমের শুল্ক ও অন্যান্য খরচ মিলে দাঁড়াচ্ছে ডিমপ্রতি এক টাকা ৮৩ পয়সা (অন্যান্য খরচসহ)। শুল্ক কম হলে বাজারে ডিমের দাম অনেক কমে যেত।
বেনাপোল কাস্টমসের চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, আমদানি করা ডিমের শুল্কায়নসহ প্রতিটির দাম পড়েছে সাড়ে সাত টাকার মতো। গত বছরের ৫ নভেম্বর আসে প্রথম চালান, ৯ সেপ্টেম্বর আসে দ্বিতীয় চালান এবং চলতি মাসের ৬, ৭ ও ১৯ তারিখে আসে ডিমের তিনটি চালান। গত বছর ঢাকার বিডিএস করপোরেশন একই দামে ভারত থেকে ৬১ হাজার ৯৫০টি ডিম আমদানি করেছিল।