ডিসেম্বর ২২, ২০২৪

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে দিয়ে ভারত থেকে রেকর্ড পরিমাণ আলু আমদানি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৭ অক্টোবর) একদিনে ৭১ ট্রাকে এক হাজার ৮১৮ টন আলু আমদানি হয়েছে। যা বন্দরটির ইতিহাসে একদিনে সর্বোচ্চ আমদানির রেকর্ড। এর ফলে দেশের বাজারে আলুর দাম কমে গেছে। একদিন আগে আলু ৫৫-৫৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও, বর্তমানে দাম ৫১-৫৩ টাকা কেজি।

দেশে আলুর সরবরাহ কমে যাওয়ায় বাজারে দাম অস্থির হয়ে উঠেছিল। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার ৫ সেপ্টেম্বর আলু আমদানির শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশে নামিয়ে আনে এবং নিয়ন্ত্রণ শুল্ক প্রত্যাহার করে নেয়। এরপর থেকে একাধিক আমদানিকারক হিলি দিয়ে আলু আমদানি শুরু করেন। প্রথম দিকে দুই-তিন ট্রাক আলু আসলেও পরবর্তীতে তা ১০ থেকে ২০ ট্রাকে পৌঁছায়।

বর্তমানে বন্দর দিয়ে ডায়মন্ড এবং কাটিনাল এই দুই ধরনের আলু আমদানি হচ্ছে। হিলি বন্দর থেকে আলু কিনতে আসা পাইকাররা জানান, কয়েকদিন আগে আলুর দাম ছিল ৪৮ টাকা কেজি, যা ধীরে ধীরে ৫৭ টাকা পর্যন্ত পৌঁছেছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবার একসঙ্গে এত বেশি আলু আসায় দাম কমে গেছে, এতে পাইকারদের জন্য কেনাকাটা সহজ হচ্ছে এবং তাদের ব্যবসার খরচও কমছে।

আলু আমদানিকারকরা জানিয়েছেন, দেশের বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমদানি অব্যাহত থাকবে। তবে, ভারতেই আলুর দাম বেশি হওয়ায় তাদের জন্য চাহিদা অনুযায়ী আমদানি করা কিছুটা কঠিন হচ্ছে।

হিলি স্থলশুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা শফিউল আলম বলেন, ‘বন্দর দিয়ে আগের তুলনায় আলু আমদানির পরিমাণ বেড়েছে। যেহেতু এটি কাঁচাপণ্য তাই যেদিনই ভারত থেকে দেশে আমদানি করা হয় ও বন্দরে প্রবেশ করে সেদিনই ছাড় দেয়া হচ্ছে। বন্দর দিয়ে বৃহস্পতিবার এক হাজার ৮১৮ টন আলু আমদানি হয়েছে। এটি একদিনে সর্বোচ্চ আমদানির রেকর্ড।’

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে দিয়ে রেকর্ড পরিমাণ আলু আমদানি হয়েছে। বৃহস্পতিবার একদিনে ৭১ ট্রাকে এক হাজার ৮১৮ টন আলু আমদানি হয়েছে। যা বন্দরটির ইতিহাসে একদিনে সর্বোচ্চ আমদানির রেকর্ড। এর ফলে দেশের বাজারে আলুর দাম কমে গেছে। একদিন আগে আলু ৫৫-৫৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও, বর্তমানে দাম ৫১-৫৩ টাকা কেজি।

দেশে আলুর সরবরাহ কমে যাওয়ায় বাজারে দাম অস্থির হয়ে উঠেছিল। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার ৫ সেপ্টেম্বর আলু আমদানির শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশে নামিয়ে আনে এবং নিয়ন্ত্রণ শুল্ক প্রত্যাহার করে নেয়। এরপর থেকে একাধিক আমদানিকারক হিলি দিয়ে আলু আমদানি শুরু করেন। প্রথম দিকে দুই-তিন ট্রাক আলু আসলেও পরবর্তীতে তা ১০ থেকে ২০ ট্রাকে পৌঁছায়।

বর্তমানে বন্দর দিয়ে ডায়মন্ড এবং কাটিনাল এই দুই ধরনের আলু আমদানি হচ্ছে। হিলি বন্দর থেকে আলু কিনতে আসা পাইকাররা জানান, কয়েকদিন আগে আলুর দাম ছিল ৪৮ টাকা কেজি, যা ধীরে ধীরে ৫৭ টাকা পর্যন্ত পৌঁছেছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবার একসঙ্গে এত বেশি আলু আসায় দাম কমে গেছে, এতে পাইকারদের জন্য কেনাকাটা সহজ হচ্ছে এবং তাদের ব্যবসার খরচও কমছে।

আলু আমদানিকারকরা জানিয়েছেন, দেশের বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমদানি অব্যাহত থাকবে। তবে, ভারতেই আলুর দাম বেশি হওয়ায় তাদের জন্য চাহিদা অনুযায়ী আমদানি করা কিছুটা কঠিন হচ্ছে।

হিলি স্থলশুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা শফিউল আলম বলেন, ‘বন্দর দিয়ে আগের তুলনায় আলু আমদানির পরিমাণ বেড়েছে। যেহেতু এটি কাঁচাপণ্য তাই যেদিনই ভারত থেকে দেশে আমদানি করা হয় ও বন্দরে প্রবেশ করে সেদিনই ছাড় দেয়া হচ্ছে। বন্দর দিয়ে বৃহস্পতিবার এক হাজার ৮১৮ টন আলু আমদানি হয়েছে। এটি একদিনে সর্বোচ্চ আমদানির রেকর্ড।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন...