মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অবমাননাকর বক্তব্যের বিরুদ্ধে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছে। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটের সামনে বিকেল ৩টায় এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
আজ বুধবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক এ তথ্য জানিয়েছেন। দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষাথীদের ‘মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অবমাননার বক্তব্যের’ বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলন যারা করে এখন আর সুতো-নাটাই তাদের হাতে নেই। যারা স্বাধীনতার বিরোধী, একাত্তরে যারা প্রত্যক্ষভাবে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছেন তাদের হাতে সুতো-নাটাই গিয়েছে এবং তাদের যারা সেই প্রভু, সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল, ওনাদের হাতে চলে গেছে। কাজেই আর বসে থাকার সময় নেই।
আ. ক. ম মোজাম্মেল হক বলেন, আমরা যারা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে তার নির্দেশে জীবন বাজি রেখে এই দেশকে স্বাধীন করে দিয়েছি, আমাদের জীবদ্দশায় এত বড় কথা বলবে, এই দেশ নাকি রাজাকারদের। সেটা মেনে নেওয়া যায় না। সেজন্যই আমাদের আন্দোলন।
তিনি আরও বলেন, আমরা কিন্তু দলীয় ব্যানারে নয়। অনেকেই হয়তো আমাদের আওয়ামী লীগ করি কিন্তু এই আন্দোলন হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধা, শ্রমিক, কর্মচারী এবং পেশাজীবীদের।
মন্ত্রী আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের কাছে বিনীত আবেদন করি, আগামীকালকের বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটের এই জনসভায় যোগদান করুন। সেখান থেকে আমরা বিস্তারিত কর্মসূচি প্রণয়ন করে ঘোষণা করব।
বৃহস্পতিবার ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের ডাক
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অবমাননাকর বক্তব্যের বিরুদ্ধে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছে। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটের সামনে বিকেল ৩টায় এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
আজ বুধবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক এ তথ্য জানিয়েছেন। দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষাথীদের ‘মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অবমাননার বক্তব্যের’ বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলন যারা করে এখন আর সুতো-নাটাই তাদের হাতে নেই। যারা স্বাধীনতার বিরোধী, একাত্তরে যারা প্রত্যক্ষভাবে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছেন তাদের হাতে সুতো-নাটাই গিয়েছে এবং তাদের যারা সেই প্রভু, সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল, ওনাদের হাতে চলে গেছে। কাজেই আর বসে থাকার সময় নেই।
আ. ক. ম মোজাম্মেল হক বলেন, আমরা যারা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে তার নির্দেশে জীবন বাজি রেখে এই দেশকে স্বাধীন করে দিয়েছি, আমাদের জীবদ্দশায় এত বড় কথা বলবে, এই দেশ নাকি রাজাকারদের। সেটা মেনে নেওয়া যায় না। সেজন্যই আমাদের আন্দোলন।
তিনি আরও বলেন, আমরা কিন্তু দলীয় ব্যানারে নয়। অনেকেই হয়তো আমাদের আওয়ামী লীগ করি কিন্তু এই আন্দোলন হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধা, শ্রমিক, কর্মচারী এবং পেশাজীবীদের।
মন্ত্রী আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের কাছে বিনীত আবেদন করি, আগামীকালকের বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটের এই জনসভায় যোগদান করুন। সেখান থেকে আমরা বিস্তারিত কর্মসূচি প্রণয়ন করে ঘোষণা করব।