অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতকে ১৯৯ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ। দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নামে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। ইনিংসের ৫ বল বাকি থাকতেই সবগুলো উইকেট হারিয়ে লড়াই করার মতো পুঁজি পায় যুবা টাইগাররা।
একের পর এক ব্যাটার ক্রিজে এসেছেন আর গিয়েছেন। যুব এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশের ২০০ রান পার করা নিয়েই ছিল শঙ্কা। পুরো টুর্নামেন্টে দারুণ ক্রিকেট উপহার দিলেও ফাইনালের মঞ্চে এসে ক্রিজে থিতু হতেই যেন ভুলে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ভারতের বিপক্ষে যখন বলার মতো স্কোর নেই কারো ব্যাটে, তখন লোয়ার মিডল অর্ডারের ফরিদ হাসান দায়িত্ব নিলেন দলকে বলার মতো সংগ্রহ এনে দিতে। সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন মারুফ মৃধাকে।
৪৯ বলে ৩৯ রানের দারুণ একটি ইনিংস খেলেছেন ফরিদ হাসান ফয়সাল। তারপর চেতন শার্মার বলে এলবিডব্লিউ-এর ফাঁদে পড়ে তাকে ফিরতে হয় সাজঘরে। ১০ নম্বরে নামা মারুফ মৃধাও তাকে দারুণ সঙ্গ দিয়েছেন। ১৯ বলে ১১ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।
আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা খুব একটা ভালো হয়নি যুবা টাইগারদের। স্কোরবোর্ডে ১৭ রান যোগ হতেই কালাম সিদ্দিকীর উইকেট হারায় তারা। আউট হওয়ার আগে ১৬ বল খেলে মাত্র ১ রান আসে এই ব্যাটারের ব্যাট থেকে।
দলীয় ৪১ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ৩৫ বলে ২০ রান করা জাওয়াদ আবরারকে ফেরান চেতন শার্মা। অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিমও টিকতে পারেননি বেশিক্ষণ। ২৮ বল খেলে ১৬ রান করেই তাকে বিদায় নিতে হয়।
চতুর্থ উইকেট জুটিতে মোহাম্মদ শিহাব জেমস ও রিজান হোসেন দলের হাল ধরেন। দলীয় ১২৮ রানে গিয়ে চতুর্থ উইকেট হারায় জুনিয়র টাইগাররা। ৪৭ বলে ৪০ রান করে সাজঘরে ফেরেন এই ব্যাটার। দেবাশীষ সরকার দেবা টিকতে পেরেছিলেন মাত্র ৩ বল। ১ রান করেই ফেরেন সাজঘরে।
আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা খুব একটা ভালো হয়নি যুবা টাইগারদের। স্কোরবোর্ডে ১৭ রান যোগ হতেই কালাম সিদ্দিকীর উইকেট হারায় তারা। আউট হওয়ার আগে ১৬ বল খেলে মাত্র ১ রান আসে এই ব্যাটারের ব্যাট থেকে।
দলীয় ৪১ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ৩৫ বলে ২০ রান করা জাওয়াদ আবরারকে ফেরান চেতন শার্মা। অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিমও টিকতে পারেননি বেশিক্ষণ। ২৮ বল খেলে ১৬ রান করেই তাকে বিদায় নিতে হয়।
চতুর্থ উইকেট জুটিতে মোহাম্মদ শিহাব জেমস ও রিজান হোসেন দলের হাল ধরেন। দলীয় ১২৮ রানে গিয়ে চতুর্থ উইকেট হারায় জুনিয়র টাইগাররা। ৪৭ বলে ৪০ রান করে সাজঘরে ফেরেন এই ব্যাটার। দেবাশীষ সরকার দেবা টিকতে পেরেছিলেন মাত্র ৩ বল। ১ রান করেই ফেরেন সাজঘরে।
এরপর রিজান হোসেনও আর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ৩ রানের জন্য মিস করেছেন হাফ-সেঞ্চুরি। ৬৫ বল খেলে করেছেন ৪৭ রান। সামিউন বশির রাতুল ৭ বলে ৪ রান করে রানআউটে কাটা পড়েন। আল ফাহাদও ফিরলেন মাত্র ১ রান করে।
ইনিংসের শেষ ওভারে বল করতে আসেন যুধাজিৎ। প্রথম বলেই তিনি শিকার করেন ইকবাল হোসেন ইমনকে। ৫ বল বাকি থাকতেই থামে বাংলাদেশের ইনিংস। ভারতের হয়ে যুবাজিৎ, চেতন শার্মা ও হার্দিক রাজ নেন দুটি করে উইকেট।