নভেম্বর ১৫, ২০২৪

অংশগ্রহণকারী প্রার্থী বা দল দ্বারা ভোটারদের ভয়ভীতির কোনো হুমকি দেখতে পাননি বিদেশি পর্যবেক্ষকরা। এটা গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের জন্য ভালো ইঙ্গিত দেয় বলে মন্তব্য করেছেন তারা। সোমবার ( ৮ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে বিদেশি পর্যবেক্ষকরা এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ সাতটি দেশের উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক বিশ্লেষক, প্রাক্তন কংগ্রেসম্যান এবং সাংবাদিকদের একটি প্রতিনিধি দল।

সংবাদ সম্মেলনে হোয়াইট হাউস ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ও চিফ অফ স্টাফের প্রাক্তন ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট এবং আমেরিকান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিসের সিইও আলেকজান্ডার বার্টন গ্রে বলেন, ৭ জানুয়ারী নির্বাচনে আমরা ৩ টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে ঢাকা ও আশেপাশের এলাকায় মোট ২০ টি ভোট কেন্দ্র পর্যবেক্ষণ করেছি।

তিনি বলেন, আমরা ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশে এসেছি এবং গতকাল পর্যন্ত আমরা দেখেছি বাংলাদেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকারের ব্যাপারে খুবই আন্তরিক যা বিশ্বের অন্য দেশে খুব কমই পাওয়া যায়। বিশ্বের অনেক দেশ আছে যারা ভোট না দেওয়ার জন্য জরিমানা আরোপ করে এবং অনেক দেশ ভোটকে উৎসাহিত করার জন্য অতিরিক্ত নাগরিকত্ব সুবিধা দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ভোট দেওয়ার আগ্রহ ও উৎসাহ রয়েছে যা আমরা খুবই উৎসাহব্যঞ্জক বলে মনে করি।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ বাংলাদেশের নির্বাচনে খুবই আগ্রহী তারা বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। সে কারণেই বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন প্রত্যাশা করে সবাই।

আলেকজান্ডার বার্টন গ্রে বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি যে গতকাল সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিকাল ৪টায় শেষ হয়েছে। আমরা যা দেখেছি তা হলো বাংলাদেশের ভোট প্রক্রিয়া বিশ্বের অনেক দেশের মতোই। কিছু রাজনৈতিক দল থেকে বিরত থাকা প্রচারণা এবং একটি বড় রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ না করা নির্বাচনের উৎসবমুখর পরিবেশে কিছুটা প্রভাব ফেলেছে বলে মনে হয়। সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিলে পরিবেশ আরও সুন্দর ও আনন্দময় হতো।

আমরা যে সব কেন্দ্র পর্যবেক্ষণ করেছি সেখানে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে আমরা দেখতে পেয়েছি, ভোট দেওয়ার পথে তাদের কোনো বাধার সম্মুখীন হতে হয়নি। নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থী বা দল দ্বারা ভোটারদের ভয়ভীতির কোনো হুমকি দেখা যায়নি। এটা গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের জন্য ভালো ইঙ্গিত দেয়।

আমরা কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনার কথা শুনেছি। সরকারি প্রার্থী, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য দলের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের মতো, যা অপ্রত্যাশিত। কিন্তু সার্বিক নির্বাচনী পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে সেসব ঘটনা খুবই নগণ্য।

সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এখানে উপস্থিত সকল পর্যবেক্ষক একমত যে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে এবং সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ নিয়ে বিস্তারিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করবে পর্যবেক্ষক দল।

সংবাদ সম্মেলনে প্রাক্তন মার্কিন কংগ্রেসম্যান জিম বেটস, অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন সংসদ সদস্য শাওকেট মুসেলমানে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ওএসসিই’র সার্টিফাইড নির্বাচন পর্যবেক্ষক টেরি এল. ইজলি, ইউরোপিয়ান বাংলাদেশ ইকোনমিক ফোরামের কমিউনিকেশন ডিরেক্টর ক্রিস্টোফার জন ব্ল্যাকবার্ন । এছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে আয়ারল্যান্ড , জার্মানি, নরওয়ে জাপানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ভোটারদের ভয়ভীতির কোনো হুমকি দেখতে পাননি বিদেশি পর্যবেক্ষকরা

অংশগ্রহণকারী প্রার্থী বা দল দ্বারা ভোটারদের ভয়ভীতির কোনো হুমকি দেখতে পাননি বিদেশি পর্যবেক্ষকরা। এটা গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের জন্য ভালো ইঙ্গিত দেয় বলে মন্তব্য করেছেন তারা। সোমবার ( ৮ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে বিদেশি পর্যবেক্ষকরা এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ সাতটি দেশের উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক বিশ্লেষক, প্রাক্তন কংগ্রেসম্যান এবং সাংবাদিকদের একটি প্রতিনিধি দল।

সংবাদ সম্মেলনে হোয়াইট হাউস ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ও চিফ অফ স্টাফের প্রাক্তন ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট এবং আমেরিকান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিসের সিইও আলেকজান্ডার বার্টন গ্রে বলেন, ৭ জানুয়ারী নির্বাচনে আমরা ৩ টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে ঢাকা ও আশেপাশের এলাকায় মোট ২০ টি ভোট কেন্দ্র পর্যবেক্ষণ করেছি।

তিনি বলেন, আমরা ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশে এসেছি এবং গতকাল পর্যন্ত আমরা দেখেছি বাংলাদেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকারের ব্যাপারে খুবই আন্তরিক যা বিশ্বের অন্য দেশে খুব কমই পাওয়া যায়। বিশ্বের অনেক দেশ আছে যারা ভোট না দেওয়ার জন্য জরিমানা আরোপ করে এবং অনেক দেশ ভোটকে উৎসাহিত করার জন্য অতিরিক্ত নাগরিকত্ব সুবিধা দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ভোট দেওয়ার আগ্রহ ও উৎসাহ রয়েছে যা আমরা খুবই উৎসাহব্যঞ্জক বলে মনে করি।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ বাংলাদেশের নির্বাচনে খুবই আগ্রহী তারা বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। সে কারণেই বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন প্রত্যাশা করে সবাই।

আলেকজান্ডার বার্টন গ্রে বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি যে গতকাল সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিকাল ৪টায় শেষ হয়েছে। আমরা যা দেখেছি তা হলো বাংলাদেশের ভোট প্রক্রিয়া বিশ্বের অনেক দেশের মতোই। কিছু রাজনৈতিক দল থেকে বিরত থাকা প্রচারণা এবং একটি বড় রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ না করা নির্বাচনের উৎসবমুখর পরিবেশে কিছুটা প্রভাব ফেলেছে বলে মনে হয়। সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিলে পরিবেশ আরও সুন্দর ও আনন্দময় হতো।

আমরা যে সব কেন্দ্র পর্যবেক্ষণ করেছি সেখানে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে আমরা দেখতে পেয়েছি, ভোট দেওয়ার পথে তাদের কোনো বাধার সম্মুখীন হতে হয়নি। নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থী বা দল দ্বারা ভোটারদের ভয়ভীতির কোনো হুমকি দেখা যায়নি। এটা গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের জন্য ভালো ইঙ্গিত দেয়।

আমরা কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনার কথা শুনেছি। সরকারি প্রার্থী, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য দলের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের মতো, যা অপ্রত্যাশিত। কিন্তু সার্বিক নির্বাচনী পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে সেসব ঘটনা খুবই নগণ্য।

সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এখানে উপস্থিত সকল পর্যবেক্ষক একমত যে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে এবং সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ নিয়ে বিস্তারিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করবে পর্যবেক্ষক দল।

সংবাদ সম্মেলনে প্রাক্তন মার্কিন কংগ্রেসম্যান জিম বেটস, অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন সংসদ সদস্য শাওকেট মুসেলমানে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ওএসসিই’র সার্টিফাইড নির্বাচন পর্যবেক্ষক টেরি এল. ইজলি, ইউরোপিয়ান বাংলাদেশ ইকোনমিক ফোরামের কমিউনিকেশন ডিরেক্টর ক্রিস্টোফার জন ব্ল্যাকবার্ন । এছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে আয়ারল্যান্ড , জার্মানি, নরওয়ে জাপানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ভোটারদের ভয়ভীতির কোনো হুমকি দেখতে পাননি বিদেশি পর্যবেক্ষকরা

অংশগ্রহণকারী প্রার্থী বা দল দ্বারা ভোটারদের ভয়ভীতির কোনো হুমকি দেখতে পাননি বিদেশি পর্যবেক্ষকরা। এটা গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের জন্য ভালো ইঙ্গিত দেয় বলে মন্তব্য করেছেন তারা। সোমবার ( ৮ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে বিদেশি পর্যবেক্ষকরা এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ সাতটি দেশের উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক বিশ্লেষক, প্রাক্তন কংগ্রেসম্যান এবং সাংবাদিকদের একটি প্রতিনিধি দল।

সংবাদ সম্মেলনে হোয়াইট হাউস ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ও চিফ অফ স্টাফের প্রাক্তন ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট এবং আমেরিকান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিসের সিইও আলেকজান্ডার বার্টন গ্রে বলেন, ৭ জানুয়ারী নির্বাচনে আমরা ৩ টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে ঢাকা ও আশেপাশের এলাকায় মোট ২০ টি ভোট কেন্দ্র পর্যবেক্ষণ করেছি।

তিনি বলেন, আমরা ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশে এসেছি এবং গতকাল পর্যন্ত আমরা দেখেছি বাংলাদেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকারের ব্যাপারে খুবই আন্তরিক যা বিশ্বের অন্য দেশে খুব কমই পাওয়া যায়। বিশ্বের অনেক দেশ আছে যারা ভোট না দেওয়ার জন্য জরিমানা আরোপ করে এবং অনেক দেশ ভোটকে উৎসাহিত করার জন্য অতিরিক্ত নাগরিকত্ব সুবিধা দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ভোট দেওয়ার আগ্রহ ও উৎসাহ রয়েছে যা আমরা খুবই উৎসাহব্যঞ্জক বলে মনে করি।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ বাংলাদেশের নির্বাচনে খুবই আগ্রহী তারা বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। সে কারণেই বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন প্রত্যাশা করে সবাই।

আলেকজান্ডার বার্টন গ্রে বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি যে গতকাল সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিকাল ৪টায় শেষ হয়েছে। আমরা যা দেখেছি তা হলো বাংলাদেশের ভোট প্রক্রিয়া বিশ্বের অনেক দেশের মতোই। কিছু রাজনৈতিক দল থেকে বিরত থাকা প্রচারণা এবং একটি বড় রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ না করা নির্বাচনের উৎসবমুখর পরিবেশে কিছুটা প্রভাব ফেলেছে বলে মনে হয়। সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিলে পরিবেশ আরও সুন্দর ও আনন্দময় হতো।

আমরা যে সব কেন্দ্র পর্যবেক্ষণ করেছি সেখানে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে আমরা দেখতে পেয়েছি, ভোট দেওয়ার পথে তাদের কোনো বাধার সম্মুখীন হতে হয়নি। নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থী বা দল দ্বারা ভোটারদের ভয়ভীতির কোনো হুমকি দেখা যায়নি। এটা গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের জন্য ভালো ইঙ্গিত দেয়।

আমরা কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনার কথা শুনেছি। সরকারি প্রার্থী, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য দলের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের মতো, যা অপ্রত্যাশিত। কিন্তু সার্বিক নির্বাচনী পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলে সেসব ঘটনা খুবই নগণ্য।

সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এখানে উপস্থিত সকল পর্যবেক্ষক একমত যে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে এবং সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ নিয়ে বিস্তারিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করবে পর্যবেক্ষক দল।

সংবাদ সম্মেলনে প্রাক্তন মার্কিন কংগ্রেসম্যান জিম বেটস, অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন সংসদ সদস্য শাওকেট মুসেলমানে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ওএসসিই’র সার্টিফাইড নির্বাচন পর্যবেক্ষক টেরি এল. ইজলি, ইউরোপিয়ান বাংলাদেশ ইকোনমিক ফোরামের কমিউনিকেশন ডিরেক্টর ক্রিস্টোফার জন ব্ল্যাকবার্ন । এছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে আয়ারল্যান্ড , জার্মানি, নরওয়ে জাপানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন...