নভেম্বর ১৫, ২০২৪

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পর লেনদেন শুরুর প্রথম দিন থেকে শেয়ার বৃদ্ধি-হ্রাসের সীমা বা সার্কিট ব্রেকার ১০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

গত সোমবার (২২ জানুয়ারি) বিএসইসি চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে।

নির্দেশনার বি ক্লজে বলা হয়েছে শেয়ার বৃদ্ধি-হ্রাসের সীমা বা সার্কিট ব্রেকার ২০২১ সালের ১৭ জুনের নির্দেশনা কার্যকর হবে। ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, যে কোন নতুন কোম্পানি লেনদেন শুরু হলে ২০০ টাকা পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ১০ শতাংশ। ২০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ৮.৭৫ শতাংশ। ৫০০-১০০ টাকা পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ৭.৫০ শতাংশ।

১০০০-২০০০ টাকা পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ৬.২৫ শতাংশ। ২০০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ৫ শতাংশ। এবং ৫০০০ টাকার ওপরে পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ৩.৭৫ শতাংশ।

এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, সার্কিট ব্রেকার নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির কোন সুযোগ নেই। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী ২০২১ সালের ১৭ জুনে জারি করা নির্দেশনা কার্যকর হবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন...