নভেম্বর ১৬, ২০২৪

বিনিয়োগকারী তথা শেয়ারবাজারের স্বার্থের কথা বিবেচনা করে প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাপিটাল গেইন বা মূলধনী আয় করমুক্ত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে ক্যাপিটাল গেইন ৫০ লাখ টাকার বেশি হলে কর প্রযোজ্য হবে। এ ক্ষেত্রে কোম্পানি, তহবিল ও ট্রাস্ট কর্তৃক অর্জিত ক্যাপিটাল গেইনের উপর ১৫ শতাংশ কর দিতে হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, বর্তমান পুঁজিবাজার পরিস্থিতি ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের কথা চিন্তা করে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্যাপিটাল গেইনের (মূলধনি মুনাফা) ওপর কর আরোপে প্রতিষ্ঠান ছাড়াও কোনো ব্যক্তি শেয়ার কিনে ৫ বছর পর একই মুনাফা করলে তার করের হিসাব হবে ভিন্ন। এক্ষেত্রেও তার ৫০ লাখ টাকা করমুক্ত থাকবে। বাকি টাকার ওপর ১৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।

প্রস্তাবিত বাজেটে শেয়ারবাজারে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাপিটাল গেইন বা মূলধনী আয় করমুক্ত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে ক্যাপিটাল গেইন ৫০ লাখ টাকার বেশি হলে তার ওপর ১৫ শতাংশ কর প্রযোজ্য হবে।

আগামীকাল (৩০ জুন) ২০২৪–২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পাশ হবে। বাজেটে ক্যাপিটাল গেইনের ওপর ট্যাক্স আরোপের প্রস্তাব প্রত্যাহার হচ্ছে না। অর্থাৎ শেয়ারবাজারে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাপিটাল গেইন বা মূলধনী আয় করমুক্ত থাকবে। তবে ক্যাপিটাল গেইন ৫০ লাখ টাকার বেশি হলে কর প্রযোজ্য হবে। এসব ক্ষেত্রে আয়ের ওপর কর পৃথক করদাতাদের কাছ থেকে দুটি উপায়ে সংগ্রহ করা হবে।

প্রথমত, যদি কোনো ব্যক্তি শেয়ার কেনার পাঁচ বছরের মধ্যে শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করেন, তাহলে তাদের আয়কর শ্রেণি অনুযায়ী কর দিতে হবে।

দ্বিতীয়ত, কোনো ব্যক্তি শেয়ার কিনে পাঁচবছর পর একই মুনাফা করলে তার করের হিসাব হবে ভিন্ন। এক্ষেত্রেও তার ৫০ লাখ টাকা করমুক্ত থাকবে। বাকি টাকার ওপর ১৫ শতাংশ কর দিতে হবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন...