প্লেসমেন্ট বাণিজ্যের মাধ্যমে রাতারাতি ২৬ লাখ টাকার কোম্পানিকে ৩৮ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানি করা হয়েছে। মূলত প্লেসমেন্ট বাণিজ্যের মাধ্যমে এই কোম্পানির মূলধন বাড়ানো হয়েছে।
জানা গেছে, ২০১৯ সাল পর্যন্ত এই কোম্পানির পেইড আপ ছিল ২৬ লাখ টাকা, এর পরের বছর প্লেসমেন্ট বিক্রি করে ৩৮ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন করা হয়েছে।
কোম্পানিটি ইতিমধ্যেই এসএমই মার্কেটে কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফার (কিউআইইউ)-এর প্রাথমিক অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
অভিযোগ রয়েছে, মূল মালিকদের থেকে বেশি শেয়ারের মালিকানা প্লেসমেন্টধারীদের কাছে।
বিনিয়োগকারীরা বলছেন, এটা কি শেয়ারবাজারে লুপাটপাট করার সুযোগ করে দেয়া না নাকি বাজার ধ্বংসের নীল নকশা ? এই কোম্পানিতে কি এমন ব্যবসা পেয়েছে যেখানে মানুষ বিনিয়োগ নিয়ে লাফিয়ে পরেছে ?
তথ্য মতে, কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার শাহজালাল ইক্যুইটি। কোম্পানিটি কিউআইইউর মাধ্যমে ৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে।
এ বিষয়ে দ্য বিজ২৪ এ তিন পর্বের ধারাবাহিক প্রতিবেদন আসছে।