২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের একক আয়োজক ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। টুর্নামেন্টের প্রথম আসরের ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বাধীন ভারত।
আগামী রোবাবর থেকে আরও একটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে। টুর্নামেন্টের প্রথম আসরের শিরোপাজয়ী ভারত এবারের নবম আসরে রোহিত শর্মার নেতৃত্বে দ্বিতীয়বার ট্রফি জয়ের স্বপ্ন দেখছে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যৌথবাদে দুইবার করে চ্যাম্পিয়ন হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ড ২০১০ ও ২০২২ সালে পল কলিংউড আর ইয়ন মরগানের নেতৃত্বে দুইবার শিরোপা জিতে।
অন্যদিকে ড্যারেন স্যামির নেতৃত্বে ২০১২ এবং ২০১৬ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল।
একবার করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা ও অস্ট্রেলিয়া।
২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতা ভারত ২০০৯, ২০১০ ও ২০১২ সালের আসরে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকেই বিদায় নেয়। ২০১৪ সালে ফাইনালে উঠলেও লাসিথ মালিঙ্গার নেতৃত্বাধীন শ্রীলংকার বিপক্ষে হেরে যায়।
২০১৬ সালে দেশের মাটিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল থেকেই বিদায় নেয় ভারত। ২০২১ সালে বিরাট কোহলির নেতৃত্বাধীন ভারত ছিটকে যায় দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে। ২০২২ সালে সর্বশেষ আসরে সেমিফাইনালে হেরে যায় রোহিত শর্মার নেতৃত্বাধীন ভারত।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত মোট ৪৪টি ম্যাচ খেলেছে। জিতেছে ২৭টিতে, হেরেছে ১৫টিতে, টাই ১টি, পরিত্যক্ত ১টি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের সাফল্য শতকরা হার ৬৩.৯৫ শতাংশ। এবারো বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন দেখছে বিরাট কোহলিরা।