দেখতে দেখতে আরও একটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হয়ে গেল। ওয়েষ্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর।এবারের আসরে রেকর্ড ২০টি দল অংশ নিচ্ছে।
২০০৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ২১টি দল বিশ্বকাপ খেলেছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড গড়েছে শ্রীলংকা। ২০১৪ সালের চ্যাম্পিয়ন হওয়া দলটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৫১টি ম্যাচ খেলে ৩১টিতে জয় পেয়েছে। হেরেছে ১৯টিতে, টাই ১টি।
২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয় পাকিস্তান ক্রিকেট দল। সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ৪৭টি ম্যাচ খেলে ২৮টিতে জয় পেয়েছে, হেরেছে ১৮টিতে, টাই ১টি।
ভারত ২০০৭ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়। তারা এ পর্যন্ত ৪৪টি ম্যাচ খেলে ২৭টিতে জয় পেয়েছে। হেরেছে ১৫টিতে। একটি টাই।
২০২১ সলের চ্য়াম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৪০টি ম্যাচ খেলে জিতেছে ২৫টিতে, হেরেছে ১৫টিতে।
২০১০ ও ২০২২ সালে চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল। ইংল্যান্ড আর দক্ষিণ আফ্রিকা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৪৪ ও ৪০টি করে ম্যাচ খেলে ২৪টি ম্যাচে জয় পেয়েছে।
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৪২টি ম্যাচ খেলে ২৩টিতে জিতেছে, হার ১৭টিতে, টাই ম্যাচ ২টি।
২০১২ ও ২০১৬ সালে ড্যারেন স্যামির নেতৃত্বে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তারা ৩৯টি ম্যাচ খেলে জিতেছে ১৯টিতে, হার ১৮টিতে, ১টি টাই, ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত।
এছাড়া বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডস ক্রিকেট দল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৯টি করে ম্যাচে জয় পেয়েছে। জিম্বাবুয়ে জিতেছে ৮টি ম্যাচ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৭টি করে ম্যাচে জয় পেয়েছে আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট দল।
স্কটল্যান্ড ৫টি, নামিবিয়া ৪টি, নেপাল আর ওমান ২টি করে ম্যাচে জয় পেয়েছে। হংকং ও সংযুক্ত আরব আমিরাত একটি করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ম্যাচ জিতেছে।
তবে কেনিয়া ও পাপুয়া নিউগিনি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে একটি ম্যাচেও জয়ের স্বাদ পায়নি।