বুধবার ম্যাচের পরেই বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে বড় অভিযোগ আনল বাংলাদেশ। ভারতের প্রাক্তন অধিনায়কের বিরুদ্ধে ‘ভুয়ো ফিল্ডিং’ করার অভিযোগ আনল বাংলাদেশ। তাদের দাবি, শাস্তি হিসাবে পাঁচ রান পাওয়া উচিত ছিল বাংলাদেশের। ঘটনাচক্রে, ভারতের কাছে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে পাঁচ রানেই হেরেছে বাংলাদেশ। ফলে আম্পায়াররা শাস্তি হিসাবে ওই রান দিলে ম্যাচের ফলাফল অন্য রকম হতে পারত।
ঠিক কী হয়েছে ঘটনাটা?
বাংলাদেশের ইনিংসের সপ্তম ওভারে ঘটেছে এই ঘটনা। অক্ষর পটেলের বলে ডিপ অফ-সাইডে বল ঠেলে দিয়ে রান নিতে যান লিটন দাস। কোহলি দাঁড়িয়েছিলেন পয়েন্টে। আরশদীপ বল ছুড়ে ফেরত পাঠানোর সময়েই কোহলি বল কুড়িয়ে ছুড়ে দেওয়ার ভঙ্গি করেন। মাঠের দুই আম্পায়ার মারাইস ইরাসমাস এবং ক্রিস ব্রাউনের নজর এড়িয়ে যায় এই ঘটনা। তৃতীয় আম্পায়ারও আপত্তি করেননি। বাংলাদেশের দুই ব্যাটারের তরফেও কোনও প্রতিবাদ আসেনি।
আইসিসির ৪১.৫ ধারা অনুযায়ী, ব্যাটারকে কোনও ভাবে বাধা দিলে বা বিক্ষিপ্ত করার চেষ্টা করলে আম্পায়াররা ঘটনার গুরুত্ব বুঝে বিপক্ষ দলকে পাঁচ রান শাস্তি হিসাবে দিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে মাঠের দুই আম্পায়ার মনে করেননি, কোহলি কোনও অপরাধ করেছেন। তাই শাস্তিও দেওয়া হয়নি।