ঈদের আনন্দকে আরেকধাপ বাড়িয়ে দিতে গ্রাম অঞ্চলে আয়োজন করা হয় গ্রামীণ মেলার। দূর দূরান্ত থেকে গ্রামের নানা বয়সের মানুষজনের আগমন ঘটে মেলায়,কোলাহলে মুখরিত হয়ে উঠে মেলা কেন্দ্রিক পরিবেশ।
ঈদে নারীর টানে ঘরমুখো মানুষেরা মেলা থেকে আপনজনদের জন্য কিনে নিয়ে যান হরেক রকম জিনিস।
ছোটদের কাছে এখনো জনপ্রিয় মাটির তৈরী পুতুল।
মাটির তৈরী হাতি ,ঘোড়া এখনো মন কেড়ে নেয় গ্রামের ছোট শিশুদের।
কিশোর কিশোরীদের নিকট কাঠের নৌকা একটু বেশিই প্রিয়।
ছোটদের মনোরঞ্জনের জন্য রয়েছে কাঠের ঘোড়ার চড়কি।
কাঠের নাগরদোলা চড়তে সকল বয়সীদের ভিড় একটু বেশি।
পাশের গ্রাম থেকে ঘুরতে এসেছে তিন বন্ধু।
মেলায় ঘুরতে এসে চটপটি ফুসকার স্বাদ মেলার আনন্দকে দ্বিগুন করে দেয়। আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে খাবার দোকানগুলোতে আড্ডায় মেতে উঠে মেলায় আগত দর্শনার্থীরা।
মুড়ি ,মুড়কি ,জিলাপি ও মিষ্টি-বাতাসা গ্রামীণ মেলার একটি ঐতিহ্য।
ঘুরতে এসে অনেকেই বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের জন্য কিনে নিয়ে যান হরেক রকম খাবার।
ঘর সাজাতে রং বেরঙের চাদর ,পাপোশ গৃহিণীদের মন কেড়ে নেয়।
মেলায় ঘুরতে এসে গৃহস্থলীর কাজে ব্যবহৃত নতুন দা ,চাকু -বটি কিনে যান গ্রাম বাংলার মানুষেরা।
ঈদ উপলক্ষ্যে মুন্সীগঞ্জ জেলার আলদী ,মদিনা বাজার গ্রামে আয়োজন করা হয় এই গ্রামীণ মেলার।